নারীবাদি লেখিকা হিসেবে তসলিমা নাসরিন কে অনেকেই চিনে ।উনি নারীদের নিয়ে লেখেন,নারীদের নিয়ে কথা বলেন,নারীদের নিয়ে চিন্তা করেন,নারীর স্বাধীনতার কথা বলেন।ভালো কথা নারীর স্বাধীনতা,নারীর নিরাপত্তা,নারীর নির্যাতন দমন সকল সচেতন মানুষেই চায়।
একটা কথায় আমি বিশ্বাস করি,সুন্দর সমাজ গঠনে নারী-পুরুষ উভয়ের প্রয়োজন আছে ।এককভাবে কোনো কিছু গড়ে উঠতে পারে না।নারী-পুরুষের সম্মেলিত প্রচেষ্ঠায় যেকোনো সৌন্দর্য বিদ্যমান।
তসলিমা নাসরিন কে বলা হয় নারীবাদি লেখিকা ।কারণ উনি নারী নিয়ে লেখেন।তবে নারী নিয়ে লেখার পাশাপাশি পুরুষের দোষ খোজে বেড়ানো উনার একটা বদ অভ্যাস আছে।উগ্রপন্থি বলা চলে।জগতের সকল পুরুষই উনার কাছে বাদ নারী ছাড়া।তবলি ঐসব পুরুষ ছাড়া উনার দিন কাটে না কেনো?উনার আজকে যে অবস্থান অনেক পুরুষের সহায়তায় আসতে পেরেছেন।
তসলিমা নাসরিন নারীদের নিয়ে কথা বললেও উনার মধ্যে প্রতিহিংসাটা বেশি।নিজের স্বার্থে যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন।যার মধ্যে হিংসা,ঘৃণা,শত্রুতা লুকিয়ে রাখে সে কি করে নিজেকে মানবতাবাদি দাবী করতে পারে?অনেক নারীবাদি আবার তসলিমা নাসরিন কে ইশ্বরও মনে করে।যার মধ্যে প্রতিহিংসা,ঘৃণা,মিথ্যা কথা,উগ্রতা ,দু-মুখী নীতি ,অহংকার আর মেয়েদের লোভ দেখানোর ক্ষমতা রাখে সে কি করে একজন মানবতাবাদী বা ইশ্বর হয়?
ধর্ম নারীকে কী বলছে সেটা নিয়ে নারীর জন্য অপমানজনক হয় ।অথচ নারীকে অমানুষ বলাটা তসলিমা নাসরিনের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক ব্যাবহার।এতে নারীর অপমান হয় না।
গত ২৫ আগস্ট তসলিমা নাসরিনের জন্মদিন ছিলো।তসলিমা পক্ষ’ এর আয়োজন করে।’নারী তুমি সকল সংস্কার ভেঙ্গে এবার মানুষ হও’-তসলিমা নাসরিন।এটা ছিল এবারের জন্মদিন অনুষ্ঠানের মূলমন্ত্র।
অর্থাৎ তসলিমা নাসরিনের মতে সকল নারী অমানুষ। নারী কে তিনি মানুষ মনে করেননা।যে নারীকে মানুষের চেয়ে নিচু ধরনের মনে করে সে কী করে নারীদের কল্যাণকামী হয়? নারী জাতির জন্য অপমান জনক।নারীকে নিয়ে তাঁর নিম্ন মনমানসিকতার ভাবনা।নারী তাঁর কাছে মানুষ নয় অমানুষ।নারীকে অমানুষ ভাবে দেখেন বলেই মানুষ হওয়ার আহবান জানাচ্ছেন।দৃষ্টি কতটা নিচু টাইপের হলে মানুষ (নারী)কে অমানুষ চিন্তা করেন।
চিন্তা করেন এই কথা যদি কোনো ধর্ম বলতো বা কোনো পুরুষ বলতো তখন ঐ পুরুষ বা ধর্ম হয়ে যেতো নারীর অবমাননাকারী।
নারী তুমি সকল সংস্কার ভেঙ্গে এবার মানুষ হও---তসলিমা নাসরিন
নারী তুমি অমানুষ বলে এই কথা।
উনি নিজেকেই শুধু মানুষ ভাবেন।নিজেকেই শুধু পরিশুদ্ধি ভাবেন।মাসুদা ভাট্টির সমালোচনা নিয়া মাসুদা ভাট্টিকে চরিত্রহীনা বলে দিলেন।অথচ উনি প্রতিনিয়ত সমালোচনা (সত্য কিংবা মিথ্যা) করে গেলে কিছু হয় না।নারীকে অমানুষ ভাবলে বা চিন্তা করলে কিছু নয়। আমি তসলিমা নাসরিনের বিরোধীতা করি না তবে মানুষ হতে বলি।
একটা কথায় আমি বিশ্বাস করি,সুন্দর সমাজ গঠনে নারী-পুরুষ উভয়ের প্রয়োজন আছে ।এককভাবে কোনো কিছু গড়ে উঠতে পারে না।নারী-পুরুষের সম্মেলিত প্রচেষ্ঠায় যেকোনো সৌন্দর্য বিদ্যমান।
তসলিমা নাসরিন কে বলা হয় নারীবাদি লেখিকা ।কারণ উনি নারী নিয়ে লেখেন।তবে নারী নিয়ে লেখার পাশাপাশি পুরুষের দোষ খোজে বেড়ানো উনার একটা বদ অভ্যাস আছে।উগ্রপন্থি বলা চলে।জগতের সকল পুরুষই উনার কাছে বাদ নারী ছাড়া।তবলি ঐসব পুরুষ ছাড়া উনার দিন কাটে না কেনো?উনার আজকে যে অবস্থান অনেক পুরুষের সহায়তায় আসতে পেরেছেন।
তসলিমা নাসরিন নারীদের নিয়ে কথা বললেও উনার মধ্যে প্রতিহিংসাটা বেশি।নিজের স্বার্থে যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন।যার মধ্যে হিংসা,ঘৃণা,শত্রুতা লুকিয়ে রাখে সে কি করে নিজেকে মানবতাবাদি দাবী করতে পারে?অনেক নারীবাদি আবার তসলিমা নাসরিন কে ইশ্বরও মনে করে।যার মধ্যে প্রতিহিংসা,ঘৃণা,মিথ্যা কথা,উগ্রতা ,দু-মুখী নীতি ,অহংকার আর মেয়েদের লোভ দেখানোর ক্ষমতা রাখে সে কি করে একজন মানবতাবাদী বা ইশ্বর হয়?
ধর্ম নারীকে কী বলছে সেটা নিয়ে নারীর জন্য অপমানজনক হয় ।অথচ নারীকে অমানুষ বলাটা তসলিমা নাসরিনের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক ব্যাবহার।এতে নারীর অপমান হয় না।
গত ২৫ আগস্ট তসলিমা নাসরিনের জন্মদিন ছিলো।তসলিমা পক্ষ’ এর আয়োজন করে।’নারী তুমি সকল সংস্কার ভেঙ্গে এবার মানুষ হও’-তসলিমা নাসরিন।এটা ছিল এবারের জন্মদিন অনুষ্ঠানের মূলমন্ত্র।
অর্থাৎ তসলিমা নাসরিনের মতে সকল নারী অমানুষ। নারী কে তিনি মানুষ মনে করেননা।যে নারীকে মানুষের চেয়ে নিচু ধরনের মনে করে সে কী করে নারীদের কল্যাণকামী হয়? নারী জাতির জন্য অপমান জনক।নারীকে নিয়ে তাঁর নিম্ন মনমানসিকতার ভাবনা।নারী তাঁর কাছে মানুষ নয় অমানুষ।নারীকে অমানুষ ভাবে দেখেন বলেই মানুষ হওয়ার আহবান জানাচ্ছেন।দৃষ্টি কতটা নিচু টাইপের হলে মানুষ (নারী)কে অমানুষ চিন্তা করেন।
চিন্তা করেন এই কথা যদি কোনো ধর্ম বলতো বা কোনো পুরুষ বলতো তখন ঐ পুরুষ বা ধর্ম হয়ে যেতো নারীর অবমাননাকারী।
নারী তুমি সকল সংস্কার ভেঙ্গে এবার মানুষ হও---তসলিমা নাসরিন
নারী তুমি অমানুষ বলে এই কথা।
উনি নিজেকেই শুধু মানুষ ভাবেন।নিজেকেই শুধু পরিশুদ্ধি ভাবেন।মাসুদা ভাট্টির সমালোচনা নিয়া মাসুদা ভাট্টিকে চরিত্রহীনা বলে দিলেন।অথচ উনি প্রতিনিয়ত সমালোচনা (সত্য কিংবা মিথ্যা) করে গেলে কিছু হয় না।নারীকে অমানুষ ভাবলে বা চিন্তা করলে কিছু নয়। আমি তসলিমা নাসরিনের বিরোধীতা করি না তবে মানুষ হতে বলি।
Very nice likhechen....pre vlo laglo...*manus ho,o* ...janina tini kon arthe bolechen ...sanskar somajer unnotir jnno ...jodi somajer khoti kore ta venge fela valo . ..tobe tini jodi bolen sanskar manei je mitha ...r ta vangte hobe ...tahole ami bolbo....sanskar chara manob sovyota gore uthe ni r uthbeo na ....sanskar manus k sovyo hote sekgai,manus hte sekhai....
ReplyDeleteVery nice likhechen....pre vlo laglo...*manus ho,o* ...janina tini kon arthe bolechen ...sanskar somajer unnotir jnno ...jodi somajer khoti kore ta venge fela valo . ..tobe tini jodi bolen sanskar manei je mitha ...r ta vangte hobe ...tahole ami bolbo....sanskar chara manob sovyota gore uthe ni r uthbeo na ....sanskar manus k sovyo hote sekgai,manus hte sekhai....
ReplyDeleteনারীদের অমানুষ ভাবেন এই অর্থে বলেছেন,যদি কোন অর্থে বলেছেন সেটা যদি দেখতে হয় তাহলে হেফাজতের আমীর আহমদ শাফি কোন অর্থে তেতুল বলেছেন সেটাও দেখতে হবে,।
Delete