আমি কে?
নিজেকে নিজে এই প্রশ্ন অনেকবার করি। আসলে আমি কে?
একটা দেহ+একটা রুহ বা আত্মা+একটা মন =এই তিনটি জিনিস নিয়েই আমি।
আবারো প্রশ্ন আমি কে?আমার মূল পরিচয় কী?
যে দেহ আমার মধ্যে আছে সেটা কেবলমাত্র একটা গঠন বা আকৃতি ছাড়া আর কিছু নয়।এই দেহের কোনো মূল্য নেই আমার কাছে ।একসময় এই দেহকেই ছাড়তে হবে ।এই দেহটা চিরস্থায়ি নয়।
এই দেহ মূর্তি সমতুল্য জড় পদার্থ।আর মন সেতো পরিবর্তনশীল!মানুষের মন কখন কী বলে অজানা।মনের ব্যাপার হলো ঐরকম যা মস্তিষ্ক কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত।আর মস্তিষ্কের অবস্থান নিয়ন্ত্রিত হয় পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও আমাদের পঞ্চইন্দ্রিয়ের জন্য।
আমি কেবলই একটা আত্মা ।অদৃশ্য এক আত্মা শক্তি। হ্যা এটাই আমি।যে আত্মা শক্তির কারণে আমি আজ জীবিত একটা দেহের মধ্যে। আত্মা হলো আল্লাহ প্রদত্ত একটা শক্তি।
সব আত্মাই সমান।সব আত্মাই আল্লাহ প্রদত্ত। আমার আত্মা যদি আমার এই দেহের মধ্যে না থেকে অন্য কোনো মানুষের দেহে হতো তাহলে আমি সেই মানুষই হতাম।একজন নারী,একজন পুরুষ ভিন্ন হলেও দুই আত্মার কোনো লিঙ্গ নেই।
আর আত্মা যে দেহে অবস্থান করে সেটার রুপই ধারণ করে। আত্মা পুরুষ দেহে প্রবেশ করলে আপনি পুরুষ,নারী দেহে প্রবেশ করলে আপনি নারী।
শুনেছি ,এটা শুধু শুনা নয় দেখেছিও জ্বীন বা শয়তানের আত্মা মানব দেহে প্রবেশ করে কথাও বলতে পারে।আসলে আত্মাই আসল ।আমরা সবাই একই শক্তি।
আর দেহ হলো আত্মার ক্রিয়াকলাপের অস্ত্র।অন্যদিকে মন হলো আত্মা ও দেহের সমন্বয়ে সৃষ্টি এক শক্তি।যেই মনের ভাবনাটাও দেহ ভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।আর এসব কিছু মিলেই আমি আপনি ভিন্ন ভিন্ন।
আরেকটু গভীরে যাই ,আসলে আমি কে?আমার মূল পরিচয়টা কী?
।এই দেহ ,মন,আত্মা নিয়ে যে আমি তা কোনো কিছুই আমার নয় ,প্রকৃতঅর্থে আমার নিয়ন্ত্রনে নেই।যে আত্মাশক্তি সেটা তো পরমাত্মা বা আল্লাহর দানকৃত শক্তি।
আমি বলতে কিছুই নেই বা শূন্য বা অস্তিত্বহীন।
নিজেকে নিজে এই প্রশ্ন অনেকবার করি। আসলে আমি কে?
একটা দেহ+একটা রুহ বা আত্মা+একটা মন =এই তিনটি জিনিস নিয়েই আমি।
আবারো প্রশ্ন আমি কে?আমার মূল পরিচয় কী?
যে দেহ আমার মধ্যে আছে সেটা কেবলমাত্র একটা গঠন বা আকৃতি ছাড়া আর কিছু নয়।এই দেহের কোনো মূল্য নেই আমার কাছে ।একসময় এই দেহকেই ছাড়তে হবে ।এই দেহটা চিরস্থায়ি নয়।
এই দেহ মূর্তি সমতুল্য জড় পদার্থ।আর মন সেতো পরিবর্তনশীল!মানুষের মন কখন কী বলে অজানা।মনের ব্যাপার হলো ঐরকম যা মস্তিষ্ক কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত।আর মস্তিষ্কের অবস্থান নিয়ন্ত্রিত হয় পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও আমাদের পঞ্চইন্দ্রিয়ের জন্য।
আমি কেবলই একটা আত্মা ।অদৃশ্য এক আত্মা শক্তি। হ্যা এটাই আমি।যে আত্মা শক্তির কারণে আমি আজ জীবিত একটা দেহের মধ্যে। আত্মা হলো আল্লাহ প্রদত্ত একটা শক্তি।
সব আত্মাই সমান।সব আত্মাই আল্লাহ প্রদত্ত। আমার আত্মা যদি আমার এই দেহের মধ্যে না থেকে অন্য কোনো মানুষের দেহে হতো তাহলে আমি সেই মানুষই হতাম।একজন নারী,একজন পুরুষ ভিন্ন হলেও দুই আত্মার কোনো লিঙ্গ নেই।
আর আত্মা যে দেহে অবস্থান করে সেটার রুপই ধারণ করে। আত্মা পুরুষ দেহে প্রবেশ করলে আপনি পুরুষ,নারী দেহে প্রবেশ করলে আপনি নারী।
শুনেছি ,এটা শুধু শুনা নয় দেখেছিও জ্বীন বা শয়তানের আত্মা মানব দেহে প্রবেশ করে কথাও বলতে পারে।আসলে আত্মাই আসল ।আমরা সবাই একই শক্তি।
আর দেহ হলো আত্মার ক্রিয়াকলাপের অস্ত্র।অন্যদিকে মন হলো আত্মা ও দেহের সমন্বয়ে সৃষ্টি এক শক্তি।যেই মনের ভাবনাটাও দেহ ভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।আর এসব কিছু মিলেই আমি আপনি ভিন্ন ভিন্ন।
আরেকটু গভীরে যাই ,আসলে আমি কে?আমার মূল পরিচয়টা কী?
।এই দেহ ,মন,আত্মা নিয়ে যে আমি তা কোনো কিছুই আমার নয় ,প্রকৃতঅর্থে আমার নিয়ন্ত্রনে নেই।যে আত্মাশক্তি সেটা তো পরমাত্মা বা আল্লাহর দানকৃত শক্তি।
আমি বলতে কিছুই নেই বা শূন্য বা অস্তিত্বহীন।
Comments
Post a Comment